ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক
ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক
ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক
ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক
ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক
ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক
৳ 427(Negotiable)

ট্রাইকো-কম্পোস্ট ২৫ কেজি প্যাক

New

Overview

Description

ট্রাইকো-কম্পোস্ট ব্যাবহারে মাটির PH ঠিক থাকে , মাটির আর্দ্রতা রক্ষা করে , উর্বরতা বাড়ায় এবং গাছের ছত্রাকনাশক হিসাবেও কাজ করে ।

ট্রাইকো-কম্পোস্ট ১ কেজি প্যাক, ৫ কেজি প্যাক ও ২৫ কেজি প্যাকে পাওয়া যায় ।

ট্রাইকো-কম্পোস্ট হল এক ধরনের জৈব সার যা ট্রাইকোডার্মা নামক উপকারী ছত্রাকের সহায়তায় তৈরি করা হয় । বিভিন্ন জৈব উপাদানের সাথে ট্রাইকোডার্মা মিশ্রিত করে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ৪০- ৪৫ দিন রেখে পচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে কম্পোস্ট তৈরি করা হয় তাই ট্রাইকো-কম্পোস্ট।

উপকারিতা ঃ

• এটি ব্যাবহারে মাটির উর্বরতা বেড়ে যায় ।

• মাটিতে পানির ধারন ক্ষমতা বাড়ায় ।

• মাটির গঠন উন্নত করে ‘।

• মাটির পি এইচ ঠিক রাখে ।

• ট্রাইকো কম্পোস্ট প্রাকৃতিক ও পরিবেশ বান্ধব এবং এটির ব্যবহার পদ্ধতি সহজ।

• এটির ব্যবহারে সবজি, ফুল-ফল ইত্যাদি ফসলে ফলন বাড়ে।

 ট্রা্ইকো-জৈব সার মাটিতে বসবাসকারী ট্রাইকোডার্মা ও অন্যান্য উপকারী অনুজীবের সংখ্যা বাড়িয়ে অনুর্বর মাটিকে দ্রুত উর্বরতা দান করে এবং ক্ষতিকর ছত্রাককে ধংস করে।

 মাটির গঠন ও বুনট উন্নত করে পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়। পানির অপচয় রোধ ও সেচ খরচ কম হওয়ার ফলে কৃষকের আর্থিক সাশ্রয় হয়।

 মাটির অম্লতা, লবনাক্ততা, বিষক্রিয়া প্রভৃতি রাসায়নিক বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।

 মাটি ও ফসলের রোগবালা্ই নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রাসায়নিক বালাইনাশক ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করার ফলে পরিবেশের উন্নতি ঘটে এবং বিষমুক্ত খাদ্য-শস্য উৎপাদনের সম্ভাবনাকে বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়।

 গাছের প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানের বেশির ভাগের উপস্থিতির কারনে কমপক্ষে৩০% রাসায়নিক সার সাশ্রয় হয় বলে কৃষকের উৎপাদন খরচ কমে আসে।

 ফসলের উৎপাদন ও গুণগতমান বাড়িয়ে কৃষকের আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

ট্রাইকো-কম্পোস্ট তৈরির উপকরণ সমূহ ঃ

ট্রাইকোডার্মা, গ্যাস মুক্ত গোবর , হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা , কচুরিপানা , নিম পাতা, কাঠের গুড়ো , ভুট্টা ভাঙা , ছাই , চিটা গুড় ইত্যাদি ।

পরিশেষে বলা যায় যে, বাংলাদেশের কৃষির বর্তমান বড় চ্যালেঞ্জ হলো অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যতিরেকে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করা। তাই, কৃষক পর্যায়ে ট্রাইকোডার্মা ও ট্রাইকো-কম্পোস্ট বা জৈব সার এর উপকারিতা, উৎপাদন, সংরক্ষণ ও ব্যবহারবিধি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ ও সচেনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমের আরো বিস্তার ঘটাতে হবে। উন্নত দেশের ন্যায় আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, থাইল্যান্ড, মালোয়েশিয়া ও ফিলিপাইনে ট্রাইকোডার্মা ও ট্রাইকো-কম্পোস্ট এর ব্যাপক ব্যবহার হচ্ছে। যা আমাদের দেশেও বিশেষ প্রয়োজন। কেননা ট্রাইকো কম্পোস্ট সার প্রয়োগে একদিকে যেমন ফসলের উৎপাদন সন্তোষজনকভাবে বাড়ে অন্যদিকে মাটির উর্বরতা ঠিক থাকে এবং রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরশীলতা কমানো যায়।

Show more

Leave a Review

Your email address will not be published. Required fields are marked *