✅ ব্র্যান্ডঃ kpower Brand

✅ ব্যবহারের সময়ঃ ১ বছর।

✅ অবস্থা: একদম ভালো, কোনো ত্রুটি নেই, ৯৫% ঠিকঠাক।

✅ ফিচারসমূহঃ —————————>>>>>>>>>>>>>

1) ২-ইন-১ ডিজাইন – সাইকেল ও ক্রস ট্রেইনার একসাথে ব্যবহারযোগ্য

2) ব্যালান্সড ফ্লাই হুইল – মসৃণ চলাচল নিশ্চিত করে

3) ম্যানুয়াল রেজিস্ট্যান্স কন্ট্রোল – ইচ্ছেমতো কষ্টের মাত্রা বাড়ানো বা কমানো যায়

4) ডিজিটাল ডিসপ্লে – সময়, দূরত্ব, স্পিড, ক্যালরি ও হার্ট রেট দেখায়

5) হার্ট রেট সেন্সর – হ্যান্ডলবারে হার্টবিট মাপার সুবিধা

6) নন-স্লিপ প্যাডেল – পা পিছলে যাওয়ার ভয় নেই

7) আরামদায়ক হ্যান্ডেল – নরম ফোম কভার্ড গ্রিপ

8) ওয়াটার বোতল হোল্ডার – ব্যায়ামের সময় পানি রাখার সুবিধা

9) সহজে সরানো যায় – বিল্ট-ইন চাকার মাধ্যমে সহজে স্থানান্তরযোগ্য

10) ঘরে ব্যবহারের উপযোগী – কম জায়গা নেয়

11) সর্বোচ্চ ওজন ধারণ ক্ষমতা – প্রায় 100–120 কেজি

12) শরীরের পুরো অংশে ব্যায়াম – হাত, পা ও কোমর একসাথে কাজ করে

13) কম শব্দ করে – খুবই স্মুথ ও শান্তভাবে চলে

14) ক্যালরি বার্ন ট্র্যাকার – কত ক্যালরি খরচ হচ্ছে তা দেখা যায়

15) উচ্চতা সমন্বয়যোগ্য সিট – ব্যবহারকারীর সুবিধামতো ঠিক করা যায়

16) স্টাইলিশ ও আকর্ষণীয় ডিজাইন – ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়

17) নিয়মিত ব্যায়ামে ফিটনেস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর

18) ব্যবহার করা সহজ – পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য উপযোগী

19) দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্স – কম মেইনটেনেন্সে অনেকদিন ব্যবহারযোগ্য

20)এক্সারসাইজ ওয়ার্কআউটের সময় পুরো শরীর নড়াচড়া করে, ফলে দ্রুত ক্যালরি বার্ন হয়

21) হাঁটা, দৌড়ানো ও সাইক্লিং – তিন ধরনের ব্যায়ামের সুবিধা একসাথে

22) ইলেকট্রনিক মনিটর – টাইম, ক্যালরি, স্পিড, ডিসট্যান্স এক নজরে দেখা যায়

23) স্টেপ মুভমেন্ট খুব স্মুথ, হাঁটুর ওপর চাপ কম পড়ে

24) নীরব অপারেশন – ব্যায়ামের সময় শব্দ হয় না

25) ঘাম প্রতিরোধী হ্যান্ডেল – আরামদায়ক ও অ্যান্টি-স্লিপ গ্রিপ

26) ব্যায়ামের সময় শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখে

27) শক্তিশালী প্যাডেল আর্ম – দীর্ঘদিন টেকে

28) স্টাইলিশ কালো ও সিলভার রঙের ফিনিশিং (মডেলভেদে)

29) ক্যালরি মিটার ও হার্টবিট মনিটর থাকায় দৈনিক ফিটনেস ট্র্যাক করা যায়

30) গৃহস্থালির ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত – খুব কম জায়গা নেয়

31) সহজে খোলা ও জোড়া লাগানো যায় – মেইনটেনেন্স সহজ

32) প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যবহার করলে দেহের ফ্যাট কমায়

33) মহিলাদের জন্যও নিরাপদ ও সহজে ব্যবহারযোগ্য

34) রাবার-কোটেড স্ট্যান্ড – মেঝে স্ক্র্যাচ পড়ে না

35) শক্তিশালী রেজিস্ট্যান্স সিস্টেম – ব্যায়ামের মাত্রা বাড়ানো যায়

36) অফিস, জিম বা হোম ইউজ – সব জায়গার জন্য উপযোগী

37) অল্প বিদ্যুৎ খরচ (যদি ইলেকট্রনিক হয়)

38) শ্বাস-প্রশ্বাসের কার্যক্ষমতা ও হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে

39) মজবুত স্টিল ফ্রেমে তৈরি — টেকসই ও স্থায়ী

40) জনপ্রিয় ব্রান্ডের পন্য

✅ বিক্রির কারণঃ নতুন মেশিন কিনেছি কয়েকদিন ব্যবহার করার পরে আর ব্যবহার করা হয়নি।

✅ অবস্থানঃ সদর রোড, বরিশাল, বাংলাদেশ।

✅ মূল্যঃ15,000 টাকা ( আলোচনা সাপেক্ষে )

বিস্তারিত বিক্রয় বিবরণী – Cross Trainer

আমি একটি অল্প ব্যবহৃত KPower Cross Trainer বিক্রি করছি। এটি হোম ফিটনেস এবং জিমওয়ার্কআউটের জন্য একটি চমৎকার মেশিন। এটি মাত্র এক বছর ব্যবহৃত হয়েছে এবং এখনও একদম নতুনের মতো অবস্থায় রয়েছে। যারা ফিটনেসের প্রতি আগ্রহী এবং বাড়িতে স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যায়াম করতে চান, তাদের জন্য এটি একটি অসাধারণ সুযোগ।

ক্রস ট্রেইনারটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে পুরো শরীরের ব্যায়াম করা যায়। এটি কেবল পায়ের পেশিই নয়, হাত, কোমর এবং কোর মাসলও কার্যকরভাবে ব্যায়াম করায়। মেশিনটি ব্যবহার করলে হৃদয় স্বাস্থ্য, শ্বাস-প্রশ্বাসের কার্যক্ষমতা এবং শরীরের সামগ্রিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। দৈনন্দিন ব্যবহারে ওজন নিয়ন্ত্রণ, ফ্যাট কমানো এবং পেশি শক্তিশালী করা সহজ হয়।

এই ক্রস ট্রেইনারটির ফ্রেম মজবুত স্টিল দিয়ে তৈরি, যা দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করা সম্ভব এবং এটি অত্যন্ত টেকসই। এর কমপ্যাক্ট ডিজাইন হোমের যেকোনো স্থানে সহজে রাখা যায়। এছাড়াও, এর বিল্ট-ইন চাকার কারণে মেশিনটি সহজেই স্থানান্তরযোগ্য। রাবার-কোটেড স্ট্যান্ড মেঝে স্ক্র্যাচ থেকে রক্ষা করে।

ক্রস ট্রেইনারটির ডিজিটাল ডিসপ্লে অত্যন্ত সুবিধাজনক। এতে দেখা যায় সময়, ক্যালরি, স্পিড, দূরত্ব এবং হার্ট রেট। এটি ব্যবহারকারীকে তার ব্যায়ামের উন্নতি পর্যবেক্ষণ করতে সাহায্য করে। ব্যবহারকারী চাইলে রেজিস্ট্যান্স লেভেল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যা ব্যায়ামের মাত্রা বাড়ানো বা কমানোর সুবিধা দেয়।

মেশিনটির ফ্লাই হুইল অত্যন্ত মসৃণভাবে কাজ করে, তাই ব্যায়ামের সময় কোনো ঝাঁকুনি বা অস্বস্তি অনুভূত হয় না। এর ফলে হাঁটু, কোমর এবং পায়ের ওপর চাপ কম থাকে। প্যাডেল নন-স্লিপ ডিজাইনের, তাই পা পিছলে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। হ্যান্ডেলগুলো ফোম কভার্ড, যা দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহারের পরও আরামদায়ক থাকে।

এই ক্রস ট্রেইনারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি নীরবভাবে কাজ করে, তাই ব্যায়ামের সময় অন্যদের disturbance হয় না। এটি ব্যবহারের সময় হার্ট রেট সেন্সর দিয়ে মনিটর করা যায়, যা ব্যায়ামের সময় শরীরের কার্যক্ষমতা পর্যবেক্ষণ করতে সহায়ক।

ক্রস ট্রেইনারটি ব্যবহার করে দৈনিক ফিটনেস ট্র্যাকিং করা যায়। ক্যালরি খরচ, ব্যায়ামের সময়, স্পিড এবং দূরত্ব দেখা যায়। এটি হোম ব্যায়ামকে আরও সুষ্ঠু এবং পরিকল্পিত করে তোলে। নিয়মিত ব্যবহারে ওজন কমানো, পেশি শক্তিশালী এবং শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

ভিডিও দেখতে চাইলে লিংকঃ- https://www.facebook.com/groups/1209/permalink/1724925398167184/?rdid=NWEb2KrT24GV6e23#

✅ অবস্থানঃ সদর রোড, বরিশাল, বাংলাদেশ।

✅ দামঃ 15,000 টাকা ( আলোচনা সাপেক্ষে )।